রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৩২ পূর্বাহ্ন
অনলাইন ডেস্কঃ শুটিংয়ের প্রয়োজনে অনেক চলচ্চিত্রেই নায়ক নায়িকাদের বিভিন্ন দৃশ্যে অভিনয় করতে হয়। এমনও অনেক ছবি রয়েছে সেসব ছবির কিছু দৃশ্যে বেশি চুমুর দৃশ্য বা অন্তরঙ্গতার দৃশ্য বেশি থাকাতে সেসব ছবিতে আর অভিনয় না করার সিদ্ধান্তও নিয়েছিলেন অনেক নায়ক বা নায়িকারা। কিন্তু আজ আপনাদের এমন কিছু ছবির নাম বলবো যেসব ছবিতে ক্যামেরার সামনে যৌন দৃশ্যে নায়ক নায়িকারা সত্যি সত্যিই মিলিত হয়েছিলেন। সেসব ছবির সেসব দৃশ্যগুলো প্রশংসিতও হয়েছিল। পরে সেসব ছবির মিলন যে সত্যি সত্যিই হয়েছিল সে তথ্য জানা যায়।
সংস (Songs)
২০০৪ সালের এই ব্রিটিশ রোমান্টিক ছবিতে নায়ক-নায়িকার ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের দৃশ্য সাড়া ফেলে দিয়েছিল। শুধু মুখমেহনই নয়, ছবির নায়ক-নায়িকা বাস্তবেই ক্যামেরার সামনে মিলন ঘটিয়েছিলেন।
লাভ (Love)
২০১৫ সালে মুক্তি পেয়েছিল এই ফরাসি ছবিটি। যেখানে একাধিকবার সেক্সের দৃশ্য দেখা গিয়েছে। তার উপর ছবিটি ছিল 3D। ফলে বড়পর্দায় রীতিমতো জীবন্ত হয়ে উঠেছিল সেসব যৌন দৃশ্য। যা চেটেপুটে উপভোগ করেছিলেন সিনেপ্রেমীরা।
নিমফোম্যানিয়াক (Nymphomaniac)
এই ছবিতে আবার নগ্নতা ও যৌনতাকে তুলে ধরেছিলেন নায়িকার ডামি। নায়িকা নিজে মিলনের দৃশ্যে ছিলেন না। তাই সে সব দৃশ্যে তার শরীরকেই পর্দায় দেখানো হয়েছিল। ২০১৩ সালে মুক্তি পাওয়া এই ছবির এক-একটি দৃশ্য দেখলে আপনার অ্যাড্রিনানিল ক্ষরণ বাড়তে বাধ্য।
অ্যান্টিক্রাইস্ট (Antichrist)
ভূতুড়ে এই ছবিতে যেমন ভয়ে গায়ে কাঁটা দেবে, ঠিক তেমনই এর যৌন দৃশ্য বাড়িয়ে তুলবে শরীরের উষ্ণতা। বিনোদনে ভরপুর এই ছবি ২০০৯ সালে বক্স অফিসে দারুণ ব্যবসা করেছিল।
ইন্টিমেসি (Intimacy)
দুই অচেনা মানুষ যারা জড়িয়ে পড়েছিলেন শারীরিক সম্পর্কে। এই হলো ছবির গল্প। আর শুধু ক্যামেরার সামনেই নয়, ছবির স্বার্থে অফ ক্যামেরাও একাধিকবার ইন্টিমেট হয়েছিলেন ‘ইন্টিমেসি’র নায়ক-নায়িকা। ক্যামেরার সামনে নিজেদের অভিব্যক্তিকে আরও সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলতেই নাকি এই প্রয়াস।
ওয়েটল্যান্ডস (Wetlands)
জার্মান ছবি। জার্মানি ভাষার আসল ছবিটির নাম Feuchtgebiete। এ ছবির যৌনতা দেখলে অবশ্য দর্শকরা নাক সিঁটকোতে পারেন। সবজি দিয়ে হস্তমৈথুন এবং পিজ্জার উপর বীর্জপাতের দৃশ্য বেশ অস্বস্তিকর।
গান্ডু (Gandu)
বাঙালি দর্শকরা এ ছবির কথা নিশ্চয়ই শুনে থাকবেন। ছবির মুক্তি নিয়েও অনেক টালবাহানা চলেছিল। মুক্তির পর আবার অনেকে অর্ধেক ছবি দেখেও হল থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন। কারণ ছিল সেই একটিই। অতিরিক্ত যৌন দৃশ্য। হ্যাঁ, এ ছবিতে নগ্নতা ছিল ভরপুর। ছিল শরীর গরম করা কিছু যৌন দৃশ্যও।
অ্যানাটমি অব হেল (Anatomy Of Hell): এই ছবিতে পর্ন তারকা রোকো শিফরেডি একটি বিশেষ চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। তবে প্রেমিক-প্রেমিকা নয়, এখানে দুই পুরুষের মধ্যে মিলনের দৃশ্য ফুটে উঠেছে।
দ্য ইডিওটস (The Idiots): এ ছবিতে একটি নয়, বেশ কয়েকটি মিলনের দৃশ্য রয়েছে। যা দেখে শরীর গরম হতে বাধ্য। আর যৌনতার সঙ্গে রয়েছে নাটকীয়তাও।
লাই উইফ মি (Lie with Me): ছবিটি দেখে মনে হতে পারে হয়তো পর্নোগ্রাফিই দেখছেন। কিন্তু কমার্সিয়াল ছবি বলে পরে মনে হতে পারে যৌনতার দৃশ্যগুলি শুধুই ক্যামেরার কারসাজি। কিন্তু না, পরে জানা যায়, এ ছবির প্রত্যেক যৌন দৃশ্যেই সত্যিকারের মিলনে লিপ্ত ছিলেন নায়ক-নায়িকারা।
ছবিগুলো দেখে না থাকলে সঙ্গিীকে নিয়ে আজই টরেন্ট থেকে ডাউনলোড করে দেখে নিতে পারে
All rights reserved © 2020-2024 dainikparibarton.com
অনুমতি ব্যতিত এই সাইটের কোনো কিছু কপি করা কপিরাইট আইনে দণ্ডনীয়।